সিরাজুল ইসলাম আপন: পাবনার ভাঙ্গুড়ার অষ্টমনিষা ইউনিয়নের নজরুল ইসলাম সরক চাটমোহর টু অষ্টমনিষা দীর্ঘ ছয় কিলোমিটার পথ।প্রতিনিয়ত শত শত মানুষের চলা চলের এক মাত্র যোগাযোগ মাধ্যম হল এই রাস্তা।এই রাস্তার প্রানকেন্দ্রে অবস্থতি দুই টি ইটের ভাটা একটি হলো পদ্দা ব্রকিস্ এন্টার প্রাইজ আর একতা ব্রিকস্ এন্টার প্রাইজ।ভাটা গুলো চলমান থাকে বৎসরে ছয় মাস আর এই ছয়মাসে ভাটার আশে পাশের বসবাস কারী মানুষ সহ ভাটা এলাকার রাস্তায় চলাচলের সাধারন মানুষ থাকে নানা দূরভোগে ।ভাটার পাশেই অবস্ততি সাহানূর সরকারী প্রথমিক বিদ্যালয় এই বিদ্যালয়ে প্রায় পাঁচ শতাধিক শিশু পরা শোনা করে এই ভাটা গুলোর কারনে যেমন ছাত্রূছাত্রী দের স্কুলে যাওয়া আসার কষ্ট হয় যেমন বৃষ্টি হলে কাঁদা আর রৌদ্র হলে ধুলা,এবং এই ভাটার ইট তৈরী করার মাটি সংগ্রহের জন্য ব্যাবহীত হয় যে সকল গাড়ী তার কোনটার নেই রুট পারমিট। এই সকল গাড়ী চলাচল করে বেপােয়ারা তাতে বাচ্চা দের জীবন সংসয়ের ঝুকিও রয়েছে।এবংধুলা বালি ও ভাটার দূষিত ধোয়ার কারনে এলাকার প্রায় মানুষের শ্বাস প্রশ্বাষের কষ্ট এজমা সহ নানা রােগে আক্রান্ত হচ্ছে ছোট বড় সকলেই।এখানেই শেষ নয় নষ্ট হচ্ছে ফসলী জমি ফলের গাছ সহ অনেক ক্ষতি সাধীত হচ্ছে বলে মনে করেন অনেকেই। এই বিষয়ে কথা বলা হয় সাহ্ নূর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেনীর এক জন ছাত্রীর সাথে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঔ ছাত্রী বলেন এই ইটের ভাটার কারনে আমাদের শ্বাস নিতে যেমন কষ্ট হয় তার থেকে বেশি কষ্ট হয় রাস্তার ধুলা আর কাঁদার কারনে। পাথচারী এক ভদ্র লোকের সংঙ্গে কথা বলে জানা যায় ঐ ভদ্র লোক মােটর সাইকেল নিয়ে চাটমোহর থেকে অষ্টমনিষার উদ্দেশে রওনা হলে সাহ্ নূর সরকারী প্রথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এসে কাদায় সিøপ করে পরে যায় তাতে তার মোটর সাইকেল সহ তার বেশ ক্ষতি সাধিত হয়। এবং ভাটার আশেপাষে বসবাস কারী মানুষের সাথে বললে তারা গন মাধ্যম কর্মীদের জানান প্রতি নিয়ত নানা দূর্ভোগের মধ্যোদিয়ে শতশত মানুষ এই রাস্তায় চলাচল করে এবং প্রায়ই মটর সাইকেল সহ নানা ধরনের যানবাহন দূরঘটনা ঘটে এই রাস্তায়। আরো বলেন এই ভাটা গুলোর জন্য আমাদের বসবাসের খুবই কষ্ট হচ্ছে এই কষ্ট থেকে আমরা মুক্তি চাই ।এই বিষয় টা ভাঙ্গুড়া উপজেলার সম্নানীত উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং সম্নানীত জেলা প্রসাসক স্যারের সুদৃষ্টি কামনা করছি ।